লাইব্রেরি হচ্ছে জ্ঞানের আধার। একটি জাতি কতটা উন্নত তার পরিচয় পাওয়া যায় লাইবেরির মাধ্যমে। কেননা যে জাতি যত বেশি উন্নত, সে জাতির লাইব্রেরি তত বেশি সমৃদ্ধ। মানুষের জ্ঞানের পরিধি বৃদ্ধির জন্য বই পড়ার বিকল্প নেই। আর বই পড়তে হলে অবশ্যই লাইব্রেরি দরকার। কেননা লাইবেরির মাধ্যমে মানুষ নানারকম বইয়ের সাথে পরিচিত হয়। তাই লাইব্রেরি প্রতিষ্ঠা ছাড়া অনেকেই জাতির উন্নতির উপায় অন্তর দেখেনা। এজন্য প্রত্যেকের উচিত লাইব্রেরী প্রতিষ্ঠায় মনোযোগী হওয়া।
একটি জাতিকে সভ্য করে তোলার জন্য শিক্ষার ভূমিকা অপরিহার্য। কেননা শিক্ষা ছাড়া কোন জাতি সভ্য জাতি হিসেবে গড়ে উঠতে পারে না। তাই কবি-সাহিত্যিকরা সবসময় বলে গেছেন যে লাইব্রেরী প্রতিষ্ঠার উপর জোর দিতে হবে এবং প্রত্যেকটি দেশে লাইব্রেরীর সংখ্যা বৃদ্ধি করতে হবে। প্রয়োজনে প্রতিটি গ্রামে গ্রামে লাইব্রেরী প্রতিষ্ঠা করতে হবে। যেন সব ছেলে মেয়েরা লাইব্রেরী সংস্পর্শে আসে এবং জ্ঞানের পরিধি বৃদ্ধি করতে পারে।
মূলত লাইব্রেরি জাতির সভ্যতা ও উন্নতির মানদন্ড ভাব সম্প্রসারণটি প্রত্যেকটা শিক্ষার্থীরই পড়ে নেওয়া উচিত। এই ভাব সম্প্রসারণটির মূল বিষয়টি বুঝতে পাররেই এটা সম্পর্কে বিস্তারিত লিখা যাবে।
অনেক শিক্ষার্থী ভাব সম্প্রসারণ লিখতে পারদর্শী হয় না। আবার ভাব সম্প্রসারণ লেখে ভালো নম্বরও পায় না। তাই যারা ভাব সম্প্রসারণে অনেক ভালো নম্বর পেতে চান, আবার অনেক ভালো মাধ্যমে এই নাম্বারটা অর্জন করতে চান তাদের জন্য আজকের পোস্টটির ভিন্নভাবে সাজানো হয়েছে।
আসলে একটু পরিশ্রম করলেই ভাব সম্প্রসারণ লিখে দারুন নম্বর তোলা যায়। আবার অনেকে দেখা যায় যে ভাব সম্প্রসারণ মুখস্ত করে। ঘন্টার পর ঘন্টা ধরে ভাব সম্প্রসারণ মুখস্ত করে কিন্তু নির্ধারিত মুখস্ত বিষয়গুলোর মধ্যে যদি ভাব সম্প্রসারণ কমন না পড়ে তাহলে ঘাবড়ে যায়। অনেকেই আবার লিখতেও পারেনা। এর ফলে অনেকেই ভালো রেজাল্ট করতে পারে না। তাই ভালো রেজাল্ট করার জন্য অবশ্যই মুখস্ত না করে বুঝে বুঝে পড়া উচিত। যেকোন বিষয় বুঝে পড়লে সেই বিষয় সম্পর্কে অনায়াসেই অনেক ভালো লিখা যায়।
একটি জাতিকে সভ্য করে গড়ে তোলার জন্য লাইব্রেরির বিকল্প নেই। তাই লাইব্রেরি প্রতিষ্ঠায় আমাদের মনোযোগী হওয়া উচিত। লাইব্রেরি প্রতিষ্ঠা করা ছাড়া অন্যকোন ভাবেই জাতিকে এতটা সভ্য করে তোলা সম্ভব নয়। বই পড়ার মাধ্যমে মানুষের বুদ্ধিবৃত্তিক বিকাশ ত্বরান্বিত হয়। তাই প্রত্যেকটা মানুষের বই পড়ার চর্চা করতে হবে৷ এজন্য লাইব্রেরীর বিকল্প নেই। তাই আমাদের ঘরে ঘরে লাইব্রেরী প্রতিষ্ঠা করা দরকার।
প্রত্যেকটি শিক্ষার্থীর জন্য লাইব্রেরি জাতির সভ্যতা ও উন্নতির মানদন্ড এই ভাব সম্প্রসারণটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আর প্রায় দেখা যায় যে প্রত্যেকটা শ্রেণীতে এই ভাব সম্প্রসারণটি পড়ানো হয়। তাই ষষ্ঠ শ্রেণী থেকে শুরু করে দ্বাদশ শ্রেণী পর্যন্ত সকল শিক্ষার্থী এই পোস্টের মাধ্যমে এই ভাব সম্প্রসারণটি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন এবং কিভাবে সহজেই মুখস্ত ছাড়াই বুঝে নিয়ে অনেক সুন্দর করে লিখা যায় সেই বিষয়গুলো জানতে পারবে আমাদের আজকের পোষ্টের মাধ্যমে।
কোন শিক্ষার্থী যদি পরীক্ষার খাতায় ভালো নম্বর পেতে চায় এই ভাব সম্প্রসটি লিখে, তাহলে আর দেরি না করে আমাদের পোস্ট থেকে আপনি ভাব সম্প্রসারণ লেখার নিয়ম গুলো সংগ্রহ করে নিন আর এভাবে খুব সহজেই আয়ত্ত করে নিতে পারবেন। এভাবে বুঝে নিলে দেখবেন আপনি খুব সহজেই পরীক্ষার খাতায় ভালো নম্বর পাওয়ার জন্য ভাব সম্প্রসারণটা আয়ত্ত করে ফেলেছেন।
প্রত্যেকটা শিক্ষার্থীর উচিত লাইব্রেরি জাতির সভ্যতা ভাব সম্প্রসারণটি একবার হলেও পড়া। আর এই ভাব সম্প্রসারণের মূল বিষয়বস্তু সম্পর্কে ধারণা নেওয়া। তাহলে আপনি অনায়াসের এই ভাব সম্প্রসারণ সম্পর্কে বিস্তারিত ধারনা পেয়ে যাবেন। আর এভাবে পরিক্ষর খাতায় উপস্থাপন করলে ভালো নম্বরও পেয়ে যাবেন বলে আশা করছি।