আমরা আমাদের ওয়েবসাইটে আজকের পোস্টটি সাজিয়ে তুলেছি সহজেই কিভাবে ভাব সম্প্রসারণ লিখা যাবে, সেইসব উপায়ে নিযে । আপনি কি অন্যায় যে করে আর অন্যায় যে সহে তব ঘৃণা যেন তারে তৃণ সম দহে এই ভাবসম্প্রসারণটি খুঁজছেন? কিভাবে অন্যায় যে করে আর অন্যায় যে সহে, তব ঘৃণা তারে তৃণ সম দহে ভাবসম্প্রসারণটি লিখবেন বুঝতে পারছেন না? তাহলে আপনি সঠিক জায়গায় এসে পৌঁছেছেন। কেননা আপনি চাইলেই অতি সহজেই আমাদের ওয়েবসাইটে দেওয়া ভাবসম্প্রসারণের নিয়ম বেঁছে নিয়ে এভাবে খাতায় উপস্থাপন করতে পারবেন।
বাংলা ব্যাকরণের অন্যতম একটি বিষয় হচ্ছে ভাব সম্প্রসারণ। ভাব সম্প্রসারণ এমন একটা বিষয় যা মুখস্ত করে লেখা নয়, বুঝে বুঝে লিখতে হয়। এই ভাব সম্প্রসারণ লেখতে হলে প্রথমে বুঝতে হবে এটা কি বিষয় নিয়ে এবং এই ভাব সম্প্রসারণ এর আসলে মূলভাবটা কি? একটি ভাব সম্প্রসারণ কে লেখার জন্য তিনটি ভাগে ভাগ করা দরকার। প্রথমত মূলভাব, দ্বিতীয়ত সম্প্রসারিত ভাব বা ভাব সম্প্রসারণ, তৃতীয় মন্তব্য। যেকোন ভাবসম্প্রসারণ লেখার জন্য ভাব সম্প্রসারণ এর মূলভাব জানাও খুবই জরুরী। কেননা এর প্রথমে লিখতে হয় মূলভাবটা। তারপর সম্প্রসারিত ভাবে একটি ভাব সম্প্রসারণের সহজ, সরল ব্যাখা করতে হবে।
আসলে ভাব সম্প্রসারণ কি বা কাকে বলে এটা জানার জন্য অবশ্যই ভাব সম্প্রসারণ সম্পর্কে ভালো ধারণা রাখতে হবে। ভাব সম্প্রসারণ বলতে চিন্তাশীল কবি সাহিত্যিকদের কোন কোন উক্তির মধ্যে গভীর ভাব নিহিত থাকে। ব্যাখ্যার মাধ্যমে এ ভাবকে সহজবোধ্য করে তোলার নামই ভাব সম্প্রসারণ। ভাব সম্প্রসারণ করার জন্য নিয়ম অনুসরণ করা অতি আবশ্যক। ভাব সম্প্রসারণ এর মধ্যে সে ভাব সম্প্রসারণ টি যুক্তির তর্কের মাধ্যমে বিশ্লেষণ করতে হবে। এক কথার পুনরাবৃত্তি যাতে না ঘটে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। তা ভালোভাবে পড়ে মূলভাবটি উদঘাটন করতে হবে। আর অবশ্যই ভালো মার্কস পাওয়ার জন্য এই নিয়মগুলো মেনে চলা দরকার। আমরা শুধু লেখার জন্য লিখে থাকি তা নয়,কোন কিছু লেখার উপর তার গুরুত্ব অবশ্যই নির্ভর করে। আর ভাব সম্প্রসারণের গুরুত্ব অনেক বেশি। কেননা এটি সহজ নিয়মে লিখে খুব সহজে ভালো নম্বর পাওয়া যায়।
আমাদের ওয়েবসাইটে দেওয়া অন্যায় যে করে এবং অন্যায় যে সহ্য করে এই ভাব সম্প্রসারণটি প্রথমে বুঝতে হবে। এটার মূলভাব কি। তারপর এই ভাব সম্প্রসারণ সম্পর্কে লিখতে হবে। যে কোন লেখাতেই যদি হাতের লেখা সুন্দর করে লেখা হয় তাহলে তার গুরুত্ব আরো বেশি হয়ে যায়। আর ভাব সম্প্রসারণের ক্ষেত্রে তো অবশ্যই এই নিয়মগুলো অনুসরণ করতে হবে। আর আপনি যদি প্রথমবার ভাব সম্প্রসারণ লিখে থাকেন তাহলে আমাদের ওয়েবসাইটে দেওয়ার নিয়ম গুলো থেকে লিখবেন। অবশ্যই এটা আপনার জন্য অনেক কার্যকরী হবে। কেননা আমরা আজকের পোস্টটি ভিন্নভাবে তৈরি করেছি ভাব সম্প্রসারণ নিয়ে। ভাব সম্প্রসারণ লেখা শুরু হয় ষষ্ঠ শ্রেণি থেকে। আর ষষ্ঠ শ্রেণির অনেক ছাত্রছাত্রী বুঝতেই পারেনা আসলে এ ভাব সম্প্রসারণ কি এবং কিভাবে লিখতে হয়।
বিশেষ করে তাদের জন্যই আজকের পোস্টটি সাজানো হয়েছে। আবার বড়রা যারা নবম -দশম শ্রেণীতে পড়ে তারাও অনেকে ঠিক ভাবে ভাব সম্প্রসারণ লিখতে পারেনা। তাই আর দেরি না করে এখনই আমাদের ওয়েবসাইটে দেওয়া ভাব সম্প্রসারণ এর নিয়ম গুলো আপনি আপনার নিজের আয়ত্ত করে নিন এবং এভাবে যদি আপনি আপনার পরীক্ষার খাতায় এবং যেকোনো শিক্ষক বা শিক্ষিকার কাছে ভাব সম্প্রসার লিখে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনি ফুল নম্বরও তুলতে পারবেন। আর আপনার হাতের লেখা সুন্দর হতে হবে। আমাদের ওয়েবসাইটে দেওয়া অন্যায় যে করে ও অন্যায় যে সহ্য করে এ ভাব-সম্প্রসারণটি থেকে আপনি অনেক উপকৃত হতে পারবেন বলে আশা করি।